Contact

Morbid condition এ রোগজনক পদার্থের রূপান্তর বা পরিবর্তন সমূহ, কাজী আজম
28 Sep, 2024

Morbid condition এ রোগজনক পদার্থের রূপান্তর বা পরিবর্তন সমূহ, কাজী আজম

অর্গাননের ২০৪ নম্বর অনুচ্ছেদে ৬ রকমের কথা উল্লেখ থাকলেও “বহুদিন ধরিয়া অস্বাস্থ্যকর জীবন-যাত্রা তথা persistent unhealthy mode of living” -(আধুনিক ভাষায় যাকে বলা হয় lifestyle)- বিষয়টিকে ঘিরেই সকল রোগজনক পদার্থ (Infectious agent) মানব-দেহে প্রবশ করেছে কিংবা সংক্রমণ ঘটেছে এবং সেগুলির অবদমন (suppression) হেতু মায়াজম বা true disease রূপে অবস্থানের মাধ্যমে শত সহস্র বছর হতে মানবজাতিকে মহামারীগ্রস্ত করে ফেলেছে। যেসকল রোগজনক রূপান্তর সাধক পদার্থ অভ্যন্তরীণ রুগ্নাবস্থা তৈরি করে বলে এপর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়েছে বলে দাবী করা যায় তা এখন আমরা আলোচনা করব।

প্রসঙ্গত এ বিষয়ে মূল আলোচনার পূর্বেই কয়েকটি বিশেষ আলোচনা করা প্রয়োজন-

১) Predisposition to Psora: বিশিষ্ট হোমিওপ্যথিক গবেষক ডাঃ বি. কে. সরকার তাঁর রচিত Commentary on Organon এর page- 353 তে উল্লেখ করেছেন “Hahnemann admits then, though indirectly, that there is a state of predisposition prior to getting infected with the psoric miasm”। এখন প্রশ্ন হচ্ছে সোরা যদি সবচেয়ে আদি মায়াজম হয় তবে তার পূর্বে predisposition হিসাবে কোন মায়াজম ছিল, আবার সেই মায়াজম কীভাবে মানব দেহে সংক্রমিত হল? এই বিতর্ক আমাদের ঋষিগণের মধ্যে হর-হামেশাই চলছে যদিও সেই বিতর্কে থেরাপিউটিক সিস্টেমকে কতটা লাভবান করছে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে! আমরা মনে করি মানব শরীরের গঠনগত উপাদানের মধ্যেই predisposition রয়েছে। লোহা যেমন অক্সিজেনকে আকর্ষণ করে এবং যথাযথ পরিচর্যা না করলে ফলস্রুতিতে লোহাতে ‘মরিচা’ ধরে; তেমনই মানব দেহেরও বিভিন্ন Infectious agent আকর্ষণ করার প্রবণতা রয়েছে, তবে এর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ দরকার হয় এবং সেই পরিবেশ কীভাবে তৈরি হয় এখন সংক্ষেপে তা উল্লেখ করছি।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব এবং সংক্রমণের প্রবণতা: একটি গভীর বিশ্লেষণ

হ্যাঁ, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব মানুষের শরীরের গঠনগত উপাদানে সংক্রমণের প্রবণতাকে প্রভাবিত করতে পারে।

আসুন বিস্তারিতভাবে দেখি কীভাবে:

ত্বক: ত্বক হল শরীরের প্রথম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। যদি ত্বক পরিষ্কার না থাকে, তাহলে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং অন্যান্য রোগজীবাণু ত্বকের ছিদ্র বা ক্ষতের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করতে পারে। ফলে ত্বকের সংক্রমণ, যেমন ফোঁড়া, চর্মরোগ ইত্যাদি হতে পারে।

শ্বাসনালী: পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা না থাকলে ধূলা, ধোঁয়া এবং অন্যান্য দূষিত কণা শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে। এগুলোর সাথে থাকা রোগজীবাণু ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটাতে পারে, যেমন নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি।

পাকস্থলী: অপরিষ্কার হাতে খাবার খাওয়া বা দূষিত পানি পান করার ফলে পাকস্থলীতে ব্যাকটেরিয়া এবং পরজীবী প্রবেশ করে পেটের সংক্রমণ, যেমন ডায়রিয়া, টাইফয়েড ইত্যাদি হতে পারে।

মূত্রনালী: যদি মূত্রনালী পরিষ্কার না থাকে, তাহলে মূত্রনালীতে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে মূত্রনালীর সংক্রমণ হতে পারে।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব কীভাবে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়:

রোগজীবাণুর বৃদ্ধি: অপরিষ্কার পরিবেশে রোগজীবাণু দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া: ক্রমাগত সংক্রমণের ফলে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে।

ত্বকের বাধা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া: ত্বকের ক্ষত রোগজীবাণুর জন্য প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষার উপায়:

নিয়মিত হাত ধোয়া

পরিষ্কার পানি পান করা

সবজি ফল ভালো করে ধুয়ে খাওয়া

পরিষ্কার পোশাক পরিধান করা

পরিবেশ পরিষ্কার রাখা

রোগীর সাথে যোগাযোগ করার পর হাত ধোয়া

নিজের শরীরের পরিচর্যা করা

সার সংক্ষেপ:

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি সংক্রমণের ঝুঁকি কমিয়ে দেয় এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আদিম যুগের মানুষেরা এমনকি এখনও যারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার এসকল নিয়ম মেনে চলেন না তারা নানাবিধ সংক্রমণের ঝুঁকিতে ছিলেন এবং আছেন। আদিম মানুষেরা জীবন-যাপনে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে যেমন Infectious agent কর্তৃক সংক্রমিত হয়েছেন, এখনকার মানুষেরাও যদি জীবন-যাপনে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা না করেন তারাও বিভিন্ন Infectious agent এ সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন। তাহলে শুধুমাত্র জীবন-যাপনে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করলেই তো সকল সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার কথা, যাদের লাইফস্টাইল খুবই উন্নত তাদের শরীরে কেন সংক্রমণের ঘটনা ঘটছে? এর উত্তর হচ্ছে-

প্রধানত জিনগত কারণে-

ইমিউন সিস্টেমের জিন: শত-সহস্র প্রজন্মের বংশগতিতে কিছু জিনগত পরিবর্তন ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দিয়েছে, ফলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে গেছে।

অন্যান্য জিন: একই কারণে কিছু জিনগত পরিবর্তন শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের গঠনকে প্রভাবিত করেছে, যা পরোক্ষভাবে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়েছে।

সংক্রমণের প্রবণতা: ঝুঁকি বাড়ায় এমন অন্যান্য কারণ

একজন ব্যক্তির সংক্রমণের প্রবণতা (susceptibility) বলতে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংবেদনশীলতা বোঝায়। বেশ কয়েকটি কারণ বর্তমান সময়কালে একজন ব্যক্তির সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

1. দুর্বল ইমিউন সিস্টেম:

Chronic sickness: বর্তমান মানব জাতির মধ্যে বংশগতি থেকে প্রাপ্ত সোরা, সিফিলিস, সাইকোসিস সহ অন্যান্য true disease এর inactive, active & overactive অবস্থা মানব জাতির ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করেছে।  

Immunodeficiency disorders: এমন পরিস্থিতি যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতাকে দুর্বল করে।

Medications: কিছু ওষুধ, যেমন immunosuppressants and corticosteroids, ইমিউন সিস্টেমকে suppress করতে পারে।

2. বয়স:

Infants: শিশুদের অপরিণত ইমিউন সিস্টেম থাকে এবং তারা সংক্রমণের জন্য বেশি সংবেদনশীল।

Elderly: বয়সের সাথে সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে, বয়স্কদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি হয়।

3. জেনেটিক্স:

উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত অবস্থায় কিছু লোকের নির্দিষ্ট সংক্রমণের জিনগত প্রবণতা থাকতে পারে।

4. লাইফস্টাইল ফ্যাক্টর:

Poor nutrition: প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব তথা অসম খাদ্য ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করতে পারে।

Stress: দীর্ঘস্থায়ী স্ট্রেস ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করতে পারে।

Substance abuse: অ্যালকোহল এবং মাদকের অপব্যবহার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

ঘুমের অভাব: সুস্থ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য।

5. পরিবেশগত কারণগুলি:

Exposure to pathogens: জনাকীর্ণ বা অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিতে বসবাস সংক্রামক এজেন্টের সংস্পর্শ বাড়াতে পারে।

Poor hygiene: ভাল স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন না করা, যেমন নিয়মিত হাত না ধোয়া, সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

ভ্রমণ: বিভিন্ন রোগজীবাণু আছে এমন এলাকায় ভ্রমণ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

6. অন্তর্নিহিত চিকিৎসা শর্ত:

দীর্ঘস্থায় রোগভোগ: হৃদরোগ, ফুসফুসের রোগ এবং কিডনি রোগের মতো অবস্থা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

সার্জারি: অস্ত্রোপচার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করতে পারে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

এটি লক্ষ্য করা গুরুত্বপূর্ণ যে এই কারণগুলি একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে এবং একাধিক কারণগুলি একজন ব্যক্তির সংক্রমণের প্রবণতায় অবদান রাখতে পারে। অতএব এই আলোচনায় আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি যে- 

আদিম যুগের জীবন-যাপন বা lifestyle এর বাস্তবতায় মানব শরীরের গঠনগত উপাদান এক বিশেষ পরিবেশে Predisposition to Psora হিসাবে কাজ করেছে।

২) Chronic affections: হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিভঙ্গীতে অর্গাননের ১১ ও ১২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী morbific agent inimical to life এর dynamic influence এ vital force বিশৃঙ্খল হওয়ায় সকল disease উৎপন্ন হয়ে থাকে। 81 নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ancient infecting agent গুলি hundreds of generation এর human organisms এ ধীরে ধীরে incredible developments হয়ে morbific agent তথা ‘মায়াজমে’ পরিণত হয়েছে। ২০৪ নম্বর অনুচ্ছেদে- 

Scabious eruption এর morbific agent কে Psora; 

Chancre or the bubo এর morbific agent কে Syphilis এবং 

Condylomata এর morbific agent কে Sycosis হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। 

একথার মর্মার্থ হচ্ছে, বায়োলজিক্যাল প্রক্রিয়ায় morbid condition এর রোগজ পদার্থ সমূহ suppressed হয়ে natural morbific agent এ পরিণত হওয়ায় তাকে ‘মায়াজম’ বলা হয়ে থাকে। 

৩) Artificial morbific agents (medicine): যেসকল প্রাকৃতিক ভেষজ পদার্থ সুস্থ্য মানব দেহে রোগ-লক্ষণ উৎপন্ন করতে পারে এবং রোগগ্রস্ত মানুষের মধ্যে morbid condition এ যেসকল রোগজ পদার্থ রয়েছে সেগুলি সবই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ তৈরির ভেষজ পদার্থ হিসাবে গণ্য হয়ে থাকে। হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়া অনুযায়ী যখন ঐসকল ভেষজ পদার্থকে সূক্ষ্ণ ও শক্তিকৃত ওষুধে পরিণত করা হয় তখন তাতে ভেষজ পদার্থ সমূহের বস্তুগত উপস্থিতি দৃশ্যমান থাকে না (not material or mechanical but spiritual) এবং এগুলি রোগগ্রস্ত মানুষকে হোমিওপ্যাথিক সদৃশ নীতি অনুযায়ী প্রয়োগ করলে তাদের dynamic influence এ vital force প্রাইমারী একশনে বিশৃঙ্খল হলেও সেকেন্ডারী একশনে ধীরে ধীরে আরোগ্য সম্পাদিত হয় বলে তাকে অর্গাননের ৬৪ নম্বর অনুচ্ছেদে Artificial morbific agents (medicine) বলা হয়েছে। morbid condition এ রোগজ পদার্থ ব্যতিত অন্যান্য ভেষজ পদার্থ দ্বারা সৃষ্ট হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সম্পর্কে ১৫৬ নম্বর অনুচ্ছেদে মন্তব্য করা হয়েছে- “সমবাহু ও সমকোণ-বিশিষ্ট ক্রিভূজের ন্যায় ঔষধের লক্ষণ ও রোগের লক্ষণ ঠিকঠাক পরস্পর মিলিয়া যাইবে ইহা কখনও সম্ভব নহে”; অতএব এসকল ওষুধ কখনও great similarity বা simillimum হতে পারে না, এদেরকে ক্ষেত্র মতে similar বলা সঙ্গত। 

অপরদিকে যেহেতু সরাসরি morbid condition এর রোগজ পদার্থকে ফার্মাকোপিয়ার নিয়ম মেনে কৃত্তিমভাবে morbific agent এ পরিণত করা হয়েছে সেহেতু যে রোগের morbid condition এর রোগজ পদার্থ দ্বারা যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ তৈরি করা হয়েছে ঐ ওষুধ ঐ রোগের জন্য যে মায়াজম নির্ধারিত হয় সেই মায়াজমের সর্বাপেক্ষা সদৃশ তথা great similarity বা simillimum বলে বিবেচিত হওয়ার দাবী রাখে। এ বিষয় সম্পর্কে ৫৬ নম্বর অনুচ্ছেদের ফুটনোটে একই মন্তব্য করা হয়েছে যে, কোন রোগের morbid condition এর রোগজ পদার্থ দ্বারা সৃষ্ট সূক্ষ্ণ ও শক্তিকৃত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রয়োগে সেই রোগ আরোগ্যের প্রচেষ্টা মূলত “ the cure is effected only by opposing a simillimum to a simillimum”। অতএব আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি যে- 

morbid condition এ রোগজ পদার্থ বায়োলজিক্যাল নিয়মে যখন morbific agent এ পরিণত হয় তখন তাকে ‘মায়াজম’ বলা হবে। 

morbid condition এ রোগজ পদার্থ হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়ার নিয়মে যখন morbific agent এ পরিণত হয় তখন তাকে ‘নোসোড’ বলা হবে।

অর্গাননের ৮০ নম্বর অনুচ্ছেদের ফুটনোট অনুযায়ী ‘নোসোড’ হচ্ছে most suitable for miasm এবং সংশ্লিষ্ট রোগের জন্য তা specific remedy হিসাবে গণ্য হবে।

সুতরাং সংশ্লিষ্ট ‘মায়াজমের’ simillimum হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ‘নোসোড’। 

আমরা একথাও স্বরণে রাখতে চাই যে, স্যার জেমস টাইলার কেন্ট ঘোষণা দিয়েছেন “all miasm are true diseases”।

৪) Type of sickness: আমরা পূর্বেই আলোচনা করেছি রিয়েল হোমিওপ্যাথিক দর্শনের গুরুত্ব অনুযায়ী দুই প্রকারে মানব দেহে sickness সৃষ্টি হতে পারে, যথা- 

Germ Cell এ যে ক্ষতিকর (harmful) মিউটেশন ও মোডিফিকেশন হয় তা Hereditary sickness এবং 

Somatic Cell এ যে ক্ষতিকর (harmful) মিউটেশন ও মোডিফিকেশন হয় তা Acquired sickness হিসাবে গণ্য হবে।

Sickness সৃষ্টির এই হোমিওপ্যাথিক তত্ত্ব জৈব-দেহের প্রধান তিনটি ক্ষেত্র ১) জিনোম (Genome), ২) মাইটোকন্ড্রিয়াল মিউটেশন (Mitochondrial Mutations) ও ৩) মাইক্রোবায়োম (Microbiome) এর জন্যেও প্রযোজ্য।